ল্যাপটপ কেনার আগে যে ১২টি বিষয় জানা জরুরি
একসময় ল্যাপটপ বিলাসিতার পণ্য হলেও বর্তমানে ল্যাপটপ দৈন্দদিন ব্যবহার্য জিনিসে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন মানের ও কনফিগারেশনের ল্যাপটপ রয়েছে। বহন করার সুবিধা, নানা ধরনের ফিচার, উন্নত প্রযুক্তি ইত্যাদি কারণে ল্যাপটপ এখন অনেক জনপ্রিয়।
বর্তমানে অনেকেই ডেস্কটপ পিসির চাইতে ল্যাপটপের দিকেই বেশি ঝুঁকছে। এর পিছনে বেশ কিছু কারণও রয়েছে। তবে ল্যাপটপ কিনতে গিয়ে অনেকেই অনেক বিড়ম্বনার স্বীকার হোন বা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হন।
তাই আজকে ল্যাপটপ কেনার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে সে বিষয়ে একটা গাইড লাইন দেয়ার চেষ্টা করাবো। ল্যাপটপ কেনার আগে যে সমস্ত বিষয় মাথায় রাখতে হবে নিম্নে তা বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
আরও পড়ুনঃ
- ৩০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ
- ৪০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ
- ৫০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ
- ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ
ল্যাপটপ কেনার আগে যা জানা জরুরি
১. ব্রান্ড
বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ব্রান্ডের ল্যাপটপ রয়েছে। যেমন আসুস, ডেল, এইচপি, এসার, লেনোভো ইত্যাদি। আপনি যদি ভালো ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ কিনতে চান তাহলে কিনতে পারেন আসুস অথবা ডেল। ল্যাপটপ জগতে এই ব্র্যান্ড দুটি অত্যন্ত ভালো।আপনি চাইলে এইচপিও নিতে পারেন, তবে এইচপির পারফর্মেন্স এখন আগের মতো নেই, তবুও ভালোই। এছাড়া মোটামোটি মানের ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ নিতে চাইলে নিতে পারেন লেনেভো কিংবা এসার।
এই দুটো ব্র্যান্ডের পারফর্মেন্স খুবই ভালো। এই ল্যাপটপগুলোর প্রাইজ নির্ভর করবে আপনার কনফিগারেশনের উপর।
২. সাইজ
আপনি কি ধরনের ব্যবহারের জন্য ল্যাপটপটি কিনছেন সেটার উপর ভিত্তি করে আপনার ল্যাপটপের সাইজ ঠিক করতে হবে। আপনি যদি এজন্যই ল্যাপটপ কিনেতে চান যে আপনি তা সহজে বহন করতে পারবেন, তাহলে আপনার জন্য নোটবুক কেনাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।নোটবুক কেনার সময় আপনাকে কিছু বিষয়ের উপর লক্ষ্য রাখা উচিত। নোটবুকটির ওজন, এটি কতটা হালকা বা সরু ইত্যাদি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। আবার নোটবুকের মধ্যে অনেক নোটবুক রয়েছে যেগুলো আল্ট্রাবুক নামে পরিচিত। এগুলো বহনের জন্য সর্বাপেক্ষা উত্তম।
ল্যাপটপের স্ক্রিনের সাইজের উপর ল্যাপটপটির ওজন নির্ভর করে। ১১ থেকে ১২ ইঞ্চি ল্যাপটপ হলো সবচেয়ে হালকা বা সরু। এর ওজন ১.১-১.৫ কেজি। ১৩ থেকে ১৪ ইঞ্চি ল্যাপটপ বহনযোগ্যতা এবং ব্যবহারযোগ্যতার জন্য আদর্শ চয়েজ। এর ওজন ১.৮ কেজির নিচে হয়ে থাকে।
আপনি যদি ল্যাপটপ মূলত বাড়িতে ব্যবহার করতে চান বা মাঝে মাঝে বাইরে নিয়ে যাতে চান তাহলে আপনার জন্য ১৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে বিশিষ্ট ল্যাপটপ ভালো হবে।
এই ধরনের স্ক্রীন সাইজের ল্যাপটপগুলোর ওজন সাধারনত ২.৫ কেজি থেকে ৩ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। আপনি যদি আরো বড় ডিসপ্লে বিশিষ্ট ল্যাপটপ চান তাহলে ১৭ থেকে ১৮ ইঞ্চির ল্যাপটপ নিতে পারেন।
৩. ডিসপ্লে কোয়ালিটি
ল্যাপটপ কেনার আগে ডিসপ্লের কোয়ালিটি দিকে লক্ষ্য রাখা উচিত। কারণ ল্যাপটপের ডিসপ্লের দিকে তাকিয়েই আপনাকে কাজ করতে হবে। ল্যাপটপ কেনার সময় ল্যাপটপের রেজুলেশন কত তা দেখেও ল্যাপটপ কেনা উচিত।আমি আপনাকে ১০৮০পি অর্থাৎ ফুল এইচডি ডিসপ্লে নিতে রিকমেন্ড করবো। এই রেজুলেশনের ডিসপ্লে সকল কাজের জন্যই আদর্শ। আপনি যদি কোন কারণে ফুল এইচডি স্ক্রিন নিতে না পারেন তাহলে অব্যশই অন্তত এইচডি অর্থাৎ ৭২০পি স্ক্রিনের ল্যাপটপ নিবেন। বাজেট ল্যাপটপগুলোতে সাধারণত ৭২০পি ডিসপ্লে থাকে।
৪. সিপিইউ বা প্রসেসর
প্রসসর হলো কম্পিউটারের ব্রেইন। তাই ল্যাপটপ কেনার সময় কোন প্রসেসরটি নিবেন এদিকে খেয়াল রাখা দরকার। আপনার ল্যাপটপের পারফরম্যান্স এটার উপরই নির্ভর করবে।বর্তমানে বাজারে দুই ধরণের প্রসেসর পাওয়া যায়। ইন্টেল ও এএমডি। প্রযুক্তিগত দিক থেকে এএমডি বর্তমানে ইন্টেলের থেকে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে।
বর্তমানে বাজেট সেগমেন্টে ইন্টেলের পাশাপাশি এএমডিও বেশ ভালো মানের প্রসেসর অফার করছে। আপনি চাইলে এএমডি বা ইন্টেলের যেকোনো একটি প্রসেসর সিলেক্ট করতে পারেন।
ইন্টেলঃ বাজারে এখন ইন্টেলের কোর আই সিরিজের প্রসেসরগুলো শীর্ষে অবস্থান করছে। বর্তমানে কোর আই ৯ ১০ম জেনারেশনের ল্যাপটপ পাওয়া যাচ্ছে। তবে এর দাম আকাশ ছোঁয়া।
আপনার বাজেট যদি উচ্চতর হয় তাহলে কোর আই ৯ বা কোর আই ৭ নিতে পারেন। সাধারণত কোর আই ৯, কোর আই ৭ প্রেসেসর সম্বলিত ল্যাপটপগুলো উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন হয়ে থাকে।
মিড রেঞ্জে ল্যাপটপ কিনতে চাইলে কোর আই ৫ প্রেসেসর সম্বলিত ল্যাপটপগুলো কিনতে পারেন। আর বাজেট লো হলে কোর আই ৩ প্রসেসরের ল্যাপটপগুলো নিতে পারেন। তবে কোর আই ৩ প্রসেসরের নিচে কোনো প্রসেসর না নেওয়ার চেষ্টা করাই ভালো।
এএমডিঃ ইন্টেলের পাশাপাশি বর্তমান বাজারে এএমডির রাইজেন সিরিজের প্রসেসর সম্বলিত ল্যাপটপগুলোও বেশ জনপ্রিয়। আপনার বাজেট হাই হলে রাইজেন ৯ বা ৭ প্রসেসর, মিডিয়াম হলে রাইজেন ৫ প্রসেসর, আর লো বাজেটে রইজেন ৩ প্রসেসর সম্বলিত ল্যাপটপগুলো নিতে পারেন।
৫. জেনারেশন বা প্রজন্ম
জেনারেশন এর বাংলা অর্থ হলো প্রজন্ম। জেনারেশন দ্বারা সাধরণত ল্যাপটপটি কোন প্রজন্মের তা বুঝানো হয়। নতুন জেনারেশন মানেই আরো বেশি পারফরম্যান্স, নতুন সব ফিচারস। ল্যাপটপ কেনার সময় ল্যাপটপটি কোন জেনারেশনের সেদিকে লক্ষ্য রাখা উচিত। কেননা জেনারেশনের উপর অনেক কিছুই নির্ভর করে।বাজারে ইন্টেলের ক্ষেত্রে ৫ম জেনারেশন থেকে শুরু করে ১০ম জেনারেশনের ল্যাপটপ পাওয়া যায়। এএমডির ক্ষেত্রে ৪র্থ জেনারেশন হলো তাদের লেটেস্ট রিলিজ, যাকে ৪০০০ সিরিজও বলা হয়ে থাকে।
এএমডির ৪র্থ জেনারেশনের ল্যাপটপ ইন্টেলের ১০ম জেনারেশনের ল্যাপটপের চেয়ে পারফরম্যান্সের দিক দিয়ে অনেক ক্ষেত্রেই এগিয়ে রয়েছে। এর পিছনে প্রধান কারণ হলো এএমডির উন্নত প্রসেসর আর্কিটেকচার।
ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে লেটেস্ট জেনারেশনের ল্যাপটপগুলো কেনার চেষ্টা করতে হবে। যদি কোন কারণে লেটেস্ট জেনারেশনের ল্যাপটপ নেয়া সম্ভব না হয় তাহলে একধাপ নিচের জেনারেশনের ল্যাপটপ নিতে হবে।
৬. গ্রাফিক্স
ল্যাপটপে সাধারণত একটি বিল্ট-ইন গ্রাফিক্স কার্ড সংযুক্ত থাকে। তবে আপনি যদি গ্রাফিক্সের কাজ করেন বা ভিডিও এডিটিং এর কাজ করেন কিংবা হাই-এন্ড গেমস খেলতে চান তাহলে গ্রাফিক্স চিপের প্রয়োজন হবে।বলে রাখা ভালো ল্যাপটপের কিছু পার্টস পরিবর্তন করা গেলেও গ্রাফিক্স কার্ড পরিবর্তন করা যাবে না। তাই ডেডিকেটেড গ্রাফিক্স কার্ড/এক্সটর্নাল গ্রাফিক্স প্রয়োজন হলে তা কেনার সময়ই নিয়ে নিতে হবে। কারণ ল্যাপটপ ম্যানুফেকচারিং এর সময় গ্রাফিক্স সহ/ছাড়া ভিন্ন ভিন্ন ভাবে তৈরি হয়।
আপনি ডেস্কটপের মতো ল্যাপটপেও এনভিডিয়া এবং এএমডি সিরিজের গ্রাফিক্স কার্ড নিতে পারে। এনভিডিয়া গ্রাফিক্স কার্ড চাইলে জিটিএক্স বা আরটিএক্স সিরিজের কার্ডগুলো নিতে পারেন।
জিটিএক্স সিরিজের মধ্যে জিটিএক্স ১০৫০ থেকে শুরু করে জিটিএক্স ১৬৬০ পর্যন্ত রয়েছে এবং আরটিএক্স সিরিজের মধ্যে আরটিএক্স ২০৫০ থেকে শুরু করে আরটিএক্স ৩০৮০ পর্যন্ত রয়েছে। জিটিএক্সের তুলনায় আরটিএক্স সিরিজের ল্যাপটপগুলোর দাম অনেকটাই বেশি।
৭. র্যাম
ল্যাপটপ কেনার সময় র্যামের দিকেও লক্ষ্য রাখা উচিত। যদি আপনি ল্যাপটপে স্মুথ পারফরম্যান্স পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ৪ জিবি অথবা তার থেকে বেশি র্যামের ল্যাপটপ কিনতে হবে।আর যদি আপনি ল্যাপটপে গেমিং বা ভিডিও এডিটং এর মতো কাজগুলো করার চিন্তা করেন তাহলে আপনার ৮ জিবি বা ১৬ জিবি র্যামের প্রয়োজন পরবে। র্যামের ক্ষেত্রে ডিডিআর (Double Data Rate) এবং বাস স্পিড এর দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
র্যামের ক্ষেত্রে ডিডিআর৪ হলো লেটেস্ট প্রযুক্তি। তাই ডিডিআর৪ র্যাম সস্বলিত ল্যাপটপ কিনতে হবে। আর বাস স্পিডের কথা বলতে গেলে যত বেশি বাস স্পিডের র্যাম ততো বেশি পারফরম্যান্স।
৮. হার্ডড্রাইভ
ল্যাপটপের হার্ডড্রাইভ বেশি দেখে কেনা উচিত যেন পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনীয় ফাইল সংরক্ষণের জন্য স্পেসের অভাবে ভুগতে না হয়। চেষ্টা করবেন ২ টেরাবাইটের হার্ডড্রাইভ নিতে। যদি তা নিতে না পারেন তাহলে কমপক্ষে ১ টেরাবাইটের হার্ডড্রাইভ নিবেন।প্রচলিত হার্ডডিস্ক সময়ের সাথে স্লো হয়ে যায়। আপনি যদি বাজেট একটু বৃদ্ধি করতে পারেন, তাহলে হার্ডডিস্কের বদলে এসএসডি স্টোরেজ নিতে পারেন। ভালো পারফরম্যান্সের জন্য অবশ্যই ল্যাপটপে এসএসডি স্টোরেজ থাকাটা জরুরি।
এইচডিডি ড্রাইভের ক্ষেত্রে বাজারে ৫২০০ আরপিএম এবং ৭২০০ আরপিএম (Revolution per minute) স্পিডের ড্রাইভ পাওয়া যায়। ল্যাপটপের ভালো স্পীডের জন্য ৭২০০ আরপিএম অপরিহার্য। তবে যারা নরমাল কাজের জন্য ল্যাপটপ নিতে চান তাদের ৫২০০ আরপিএমের হার্ডড্রাইভ হলেও চলবে।
৯. ব্যাটারি
আপনি যদি বড় সাইজের কোন ল্যাপটপ শুধুমাত্র বাড়িতে ব্যবহারের জন্য কিনতে চান তাহলে আপনাকে ব্যাটারি নিয়ে এতো ভাবতে হবে না। কারণ বড় সাইজের ল্যাপটপগুলোতে ব্যাটারিও বড় থাকে।কিন্তু আপনি যদি বাড়ির বাইরে ব্যবহারের জন্য কোন ল্যাপটপ কিনতে চান তাহলে চেষ্টা করবেন এমন ল্যাপটপ কিনতে যেটাই ৭ থেকে ৮ ঘন্টার মতো ব্যাকআপ পাওয়া যাবে। ল্যাপটপ কেনার সময় এর ব্যাটারিতে থাকা রেটিং দেখতে ভুলবেন না।
চেষ্টা করবেন ৪৪Wh থেকে ৫০Wh এর মধ্যে থাকা ব্যাটারি সম্বলিত ল্যাপটপগুলো নিতে। তাহলেই আপনি বেস্ট পারফরম্যান্স পাবেন। মনে রাখবেন ল্যাপটপের ব্যাটারি যত বড় হবে সেটা আপনার জন্য ততো ভালো।
১০. কিবোর্ড
ল্যাপটপ কেনার সময় কিবোর্ড ভালোভাবে কাজ করছে কিনা তা দেখে নিতে হবে। অনেক সময় ল্যাপটপে টাইপিং করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হয় যদি না কিবোর্ডর কী গুলোর মাঝে পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গা না থাকে।আপনাকে এমন ল্যাপটপ সিলেক্ট করতে হবে যেটাতে কম্ফোর্টেবল কিবোর্ড রয়েছে যাতে আপনি সহজে টাইপিং করতে পারেন। আর ল্যাপটপের কিবোর্ডে ব্যাকলিট আছে কিনা সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। ব্যাকলিট থাকলে আপনার অন্ধকারে টাইপিং করতে তেমন অসুবিধা হবে না।
১১. পোর্ট
ল্যাপটপ কেনার সময় ল্যাপটপটিতে কি কি পোর্ট রয়েছে সেদিন খেয়াল রাখতে হবে। লক্ষ্য রখবেন ল্যাপটপে যেন একের অধিক ইউএসবি ৩ পোর্ট থাকে। এতে বাড়তি কিছু সুবিধা পাওয়া যাবে।ইউএসবি ৩ ইউএসবি ২ এর তুলনায় ১০ গুণ বেশি তাড়াতাড়ি ডেটা ট্রান্সফার করতে সক্ষম। ফলে আপনার সময়ও অনেক কম লাগবে। আর ল্যাপটপে ইউএসবি ৩.১ পোর্ট থাকলে তো আরো ভালো। ল্যাপটপে অন্যান্য প্রয়োজনীয় পোর্ট আছে কিনা তাও ভালোভাবে চেক করে নিবেন।
১২. ওয়্যারলেস কানেকশন
ল্যাপটপ কেনার সময় ল্যাপটপটি কি ধরনের ওয়্যারলেস কানেকশন সাপোর্ট করে তা দেখে নিতে হবে। ল্যাপটপে ওয়াই ফাই অ্যাডাপ্টর আছে কিনা চেক করে নিবেন। ব্লুটুথের ক্ষেত্রে ব্লুটুথ ৩.o এখন পুরনো হয়ে গিয়েছে। তাই ব্লুটুথ ৪.o আছে কিনা তাও দেখে নিতে পারেন।মতামত
বাজারে বর্তমানে ২০ হাজার থেকে শুরু করে ৫ লাখ টাকার ল্যাপটপও রয়েছে। আপনার কেমন বাজেটের ল্যাপটপ চাই তা আপনার উপর নির্ভর করে। ল্যাপটপ কেনার সময় অবশ্যই উপরের উল্লেখিত বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন।তাহলেই আপনি আপনার জন্য সঠিক ল্যাপটপটি নিবার্চন করতে পারবেন। আপনার বাজেটে যে ল্যাপটপে সবচেয়ে ভালো ফিচারস রয়েছে সেটি নেওয়ার চেষ্টা করবেন। এটাই হবে আপনার জন্য বেস্ট।
আশা করি আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে। কোনো ধরণের প্রশ্ন বা মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট সেকশনে জানাবেন।
তথ্য সূত্রঃ- ইন্টারনেট
No comments